Chandpurer Chandmukh
চাঁদপুরের আলোকিত এই মানুষগুলোর জীবন ও কর্ম সম্পর্কে জানার আগ্রহ থেকেই ‘চাঁদপুরের চাঁদমুখ’ গ্রন্থটি প্রকাশের প্রয়াস। যেহেতু ‘চাঁদপুরের চাঁদমুখ’ নামের এ গ্রন্থটি অনেকটা ইতিহাসকেন্দ্রিক; আর ইতিহাস ভিন্ন ভিন্ন কলমে লিখলেও সেটির অবয়ব বা মূল শরীর কিন্তু অনেকটা একই রকম হয়ে থাকে। তাই আমার এ গ্রন্থটির কিছু কথা, তথ্য-উপাত্ত কারো কারো সাথে মিলেও যেতে পারে। পরিশেষে এখানে উল্লেখিত লেখায় কোনোরূপ ভুলক্রটি থাকলে এর জন্যে আমি ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। এ গ্রন্থটি পাঠে আগ্রহী পাঠক কিংবা নতুন প্রজন্ম যদি সামান্য কিছু জেনে উপকৃত হন, তবেই আমার স্বার্থকতা।বাংলাদেশের নদীবিধৌত শস্য-শ্যামল আলোকিত একটি জেলা ইলিশের বাড়ি চাঁদপুর। যার সিথানের পাশ ছুঁয়ে বয়ে গেছে প্রমত্তা মেঘনা, মিঠাজলের পদ্মাবতী; সিঁথির সিঁদুর হয়ে শান্ত জলধারা নিয়ে বয়ে গেছে কিশোরী ডাকাতিয়া, আর বুক বেয়ে নেমে গেছে ধনাগোদার স্বচ্ছ জল। এ যেনো চার নদীর জলরাশিতে হাস্যোজ্জ্বল এক নীলপদ্ম। প্রকৃতির এমন সুন্দরতম আর্শিবাদপুষ্ট এই মাটিতে পদধূলি রেখে গেছেন, বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, মানবতাবাদী নেতা মহাত্মা গান্ধী, দেশবন্ধু সিআর দাশ, নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু, শেরে বাংলা একে ফজলুল হক, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, হাজী শরীয়তুল্লাহ, কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামসহ উপ-মহাদেশের অসংখ্য খ্যাতিমান ব্যক্তি। বাংলাদেশের আকাশে অগণিত চাঁদ প্রথম উঁকি দিয়েছে চাঁদপুর নামক জনপদে। যাদের পূর্ণ আলোয় আলোকিত বাংলাদেশ তথা উপমহাদেশের শিল্প-সাহিত্য, সংস্কৃতি, শিক্ষা, ক্রীড়া এমনকি রাজনীতির অঙ্গনও। এই মাটি যুগে যুগে তার গর্ভে ধারণ করেছে অসংখ্য সূর্যসন্তান, চন্দ্রকন্যাকে। যাঁদের আলোয় সংসার-সমাজ, রাষ্ট্র তথা গোটা পৃথিবী আলোকিত এবং উপকৃত হয়েছে, হচ্ছে। এ যেনো নামের সাথেই স্বার্থকতা।..
- Brand: PORIBAR PUBLICATIONS
- Product Code: 092127515
- Availability: In Stock
- ISBN: 978-984-00000-0-0
- Total Pages: 160
- Edition: 1st
- Book Language: Bangla
- Available Book Formats:Hard Cover
- Publication Date: 2021-03-09
চাঁদপুরের আলোকিত এই মানুষগুলোর জীবন ও কর্ম সম্পর্কে জানার আগ্রহ থেকেই ‘চাঁদপুরের চাঁদমুখ’ গ্রন্থটি প্রকাশের প্রয়াস। যেহেতু ‘চাঁদপুরের চাঁদমুখ’ নামের এ গ্রন্থটি অনেকটা ইতিহাসকেন্দ্রিক; আর ইতিহাস ভিন্ন ভিন্ন কলমে লিখলেও সেটির অবয়ব বা মূল শরীর কিন্তু অনেকটা একই রকম হয়ে থাকে। তাই আমার এ গ্রন্থটির কিছু কথা, তথ্য-উপাত্ত কারো কারো সাথে মিলেও যেতে পারে। পরিশেষে এখানে উল্লেখিত লেখায় কোনোরূপ ভুলক্রটি থাকলে এর জন্যে আমি ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। এ গ্রন্থটি পাঠে আগ্রহী পাঠক কিংবা নতুন প্রজন্ম যদি সামান্য কিছু জেনে উপকৃত হন, তবেই আমার স্বার্থকতা।
বাংলাদেশের নদীবিধৌত শস্য-শ্যামল আলোকিত একটি জেলা ইলিশের বাড়ি চাঁদপুর। যার সিথানের পাশ ছুঁয়ে বয়ে গেছে প্রমত্তা মেঘনা, মিঠাজলের পদ্মাবতী; সিঁথির সিঁদুর হয়ে শান্ত জলধারা নিয়ে বয়ে গেছে কিশোরী ডাকাতিয়া, আর বুক বেয়ে নেমে গেছে ধনাগোদার স্বচ্ছ জল। এ যেনো চার নদীর জলরাশিতে হাস্যোজ্জ্বল এক নীলপদ্ম। প্রকৃতির এমন সুন্দরতম আর্শিবাদপুষ্ট এই মাটিতে পদধূলি রেখে গেছেন, বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, মানবতাবাদী নেতা মহাত্মা গান্ধী, দেশবন্ধু সিআর দাশ, নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু, শেরে বাংলা একে ফজলুল হক, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, হাজী শরীয়তুল্লাহ, কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামসহ উপ-মহাদেশের অসংখ্য খ্যাতিমান ব্যক্তি। বাংলাদেশের আকাশে অগণিত চাঁদ প্রথম উঁকি দিয়েছে চাঁদপুর নামক জনপদে। যাদের পূর্ণ আলোয় আলোকিত বাংলাদেশ তথা উপমহাদেশের শিল্প-সাহিত্য, সংস্কৃতি, শিক্ষা, ক্রীড়া এমনকি রাজনীতির অঙ্গনও। এই মাটি যুগে যুগে তার গর্ভে ধারণ করেছে অসংখ্য সূর্যসন্তান, চন্দ্রকন্যাকে। যাঁদের আলোয় সংসার-সমাজ, রাষ্ট্র তথা গোটা পৃথিবী আলোকিত এবং উপকৃত হয়েছে, হচ্ছে। এ যেনো নামের সাথেই স্বার্থকতা।
